Skip to playerSkip to main content
  • 9 years ago
https://www.youtube.com/watch?v=-YQ9XG-pWhY
খাগড়াছড়িতে ভাগ্য বদলায়নি দূর পাহাড়ের বাসিন্দাদের। দারিদ্রের সঙ্গে রীতিমতো সংগ্রাম করেই বেঁচে আছেন তারা। উন্নয়নের অনেক কথা শোনা গেলেও জীবনযাত্রায় কোন পরিবর্তন আসেনি। যোগাযোগ, শিক্ষা, চিকিৎসা, সবক্ষেত্রেই পিছিয়ে আছেন এসব পাহাড়ী। দুর্গম গ্রামগুলো ঘুরে প্রতিনিধি তমাল দাশ লিটনের পাঠানো তথ্য-চিত্রে রেজওয়ান করিমের ডেস্ক রিপোর্ট।

প্রকৃতি তার রূপ ঐশ্বর্যের সবটুকুই উজার করে দিয়েছে খাগড়াছড়িতে। আকাশ-মাটির অপূর্ব মিলনমেলার পাশাপাশি এখানে রয়েছে পর্যটকদের জন্য নানা আকর্ষনীয় স্পট। কিন্তু এর বিপরীত চিত্রটা সম্পূর্ণ ভিন্ন।

জেলায় নাথাপাড়া, রাইন্নাপাড়া, কলিপাড়া ও লম্বাছড়াসহ রয়েছে প্রায় ৫০টির মতো প্রত্যন্ত পাহাড়ী পল্লী। দুর্গম যোগাযোগের কারণে এসব এলাকায় কখনো পা পড়েনি সরকারী কর্মকর্তা বা জনপ্রতিনিধিদের। পৌঁছায়নি সরকারী সুযোগ-সুবিধাও।

কোন রাস্তা না থাকায় পাহাড়ী গ্রামগুলোতে যেতে হয় ছড়া বা গভীর জঙ্গল পেরিয়ে। জনপদের বাসিন্দারা বঞ্চিত শিক্ষা ও চিকিৎসা সেবা থেকে, কারণ এখানে নেই কোন হাসপাতাল ও বিদ্যালয়। আর পাহাড় ডিঙিয়ে খুব কম শিশুরাই শিক্ষার জন্য দূরের কোন স্কুলে যেতে আগ্রহী হয়।

সীমিত জুম চাষের ওপর নির্ভর করেই মেলে সারা বছরের খাদ্যের যোগান। আর টিউবওয়েল না থাকায় ছড়া বা কুয়ার পানিই একমাত্র ভরসা এসব পাহাড়ীর।

প্রান্তিক আদিবাসী জনগোষ্ঠীকে জাতীয় স্রোতধারায় সম্পৃক্ত করতে বিশেষ পরিকল্পনা গ্রহণের পরামর্শ সচেতন বাসিন্দাদের।

Category

🗞
News
Be the first to comment
Add your comment

Recommended