শুকনো মৌসুমেও নদী ভাঙ্গণের কবলে গাইবান্ধার সাঘাটা ও ফুলছড়ির বিভিন্ন এলাকা। এরইমধ্যে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও মাদ্রাসাসহ ৩শ’রও বেশী ঘরবাড়ি নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। এতে করে বদলে যাচ্ছে উপজেলার মানচিত্র। জেলার তিস্তা, যমুনা ও ব্রহ্মপুত্রের ১৫টি পয়েন্টে শুরু হয়েছে নদী ভাঙ্গণ। সবকিছু হারিয়ে পরিবার-পরিজন নিয়ে অন্যের জমিতে আশ্রয় নিয়েছেন উত্তরখাটিয়ামারী, চন্দনস্বর, পূর্ব খাটিয়ামারীর অনেক মানুষ। এছাড়া, ভাঙ্গণ আতংকে এলাকা ছেড়ে যেতে শুরু করেছে পশ্চিম খাটিয়ামারী, কুচখালী, কাউয়াবাঁধাসহ আশপাশের প্রায় ৪ কিলোমিটার এলাকার লোকজন।
ভাঙন ঠেকাতে কার্যকর পদক্ষেপ নেয়ার দাবি এলাকাবাসীর।
তবে আশ্বাসের বাণী ছাড়া আশার কথা কিছুই শোনাতে পারলেন না উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা
ভাঙ্গন ঠেকাতে সরকারিভাবে স্থায়ী পদক্ষেপ না নিলে অচিরেই গ্রামগুলো মানচিত্র থেকে মুছে যাবে, এমনটাই মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
Be the first to comment