আগেকার যুগে পাঁচ বছর হলেই সন্তানকে গুরুকুলে পাঠানো হত। সেখানে গুরুদেব জাগতিক ও পারমার্থিক/আধ্যাত্মিক/ধর্মীয় শিক্ষা প্রদানের মাধ্যমে তাদেরকে যথার্থ শিক্ষায় শিক্ষিত করে আদর্শ মানুষে পরিণত করত যার ফলে তখন মানব সমাজ ছিল সুশৃঙ্খল সুখময় শান্তিময় আনন্দময়। কিন্তু বর্তমান কলিযুগে সন্তানকে পাঠানো হয় গুরুকুলের বদলে স্কুলে যেখানে তারা পারমার্থিক শিক্ষা থেকে সম্পর্ণরূপে বাদ পড়ে যাচ্ছে যার প্রভাব আমরা সমাজে দেশে রাষ্ট্রে দেখতে পাচ্ছি। তাই বর্তমানে টাকা-পয়সা-গাড়ি-বাড়ী-নারী-সরকারি চাকরি থাকা সত্ত্বেও মানুষের দেহে সুখ নেই, দেহে সুখ থাকলেও মনে শান্তি নেই, মনে শান্তি থাকলে আত্মায় আনন্দ নেই। এমতাবস্থায় মানব সমাজে আধ্যাত্মিক জ্ঞানের কোনো বিকল্প নেই। প্রযুক্তিনির্ভর যুগে আমরা প্রযুক্তিকে বাদ দিয়ে চলতে পারবো না। প্রযুক্তির ভালো-খারাপ উভয় দিকই রয়েছে যা নির্ভর করে ব্যবহারকারির উপর।
তারই ধারাবাহিকতায় পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণের অশেষ করুণায় প্রযুক্তি ব্যবহার করে সনাতন জ্ঞান ভান্ডারের জ্ঞান সনাতনীদের মাঝে পৌঁছে দিতে এই ক্ষুদ্র প্রয়াস।
এখানে রয়েছে.....................................
#বৈদিক #গ্রন্থ #শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা #প্রশ্নোত্তরে #গীতার জ্ঞান #একাদশি #মাহাত্ম্য #পূজা-পার্বনের #তাৎপর্য ও #মহিমা #আরতি-#উপসনা #পারমার্থিক জ্ঞান #অডিও #ভিডিও #ভজন #সাধু-#গুরু-#বৈষ্ণব #ভ্রান্তি নিরসন