বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের সমাধিতে কোনো অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হলে দলের নেতাকর্মীদের বিশৃঙ্খল আচরণ চিরচেনা। গ্রুপ-উপ গ্রুপে বিভক্ত দলের নেতাকর্মীরা এ সময় কাউকে তোয়াক্কা না করে বেপরোয়া হয়ে ওঠেন যা রীতিমতো অস্বস্তিতে ফেলে দেয় শীর্ষ নেতাদের।
সোমবার বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে শেরে বাংলা নগরে জিয়ার সমাধিতে যান দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। এসময় দলের নেতাকর্মীদের বিশৃঙ্খল আচরণে স্বামীর সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে বের হতে পারেননি খালেদা জিয়া।
সরেজমিনে দেখা গেছে, শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে যখন বিএনপি চেয়ারপারসন বের হওয়ার চেষ্টা করছিলেন তখন দলীয় নেতাকর্মীরা পথ আটকে রাখায় প্রায় দুই মিনিট দাঁড়িয়ে থাকেন তিনি। পরে শীর্ষ নেতাদের হস্তক্ষেপে খালেদা জিয়া বেরিয়ে যেতে সক্ষম হন।
এদিকে শ্রদ্ধা নিবেদন কর্মসূচিতে বিএনপি চেয়ারপারসন যখন সমাধিস্থলে প্রবেশের চেষ্টা করেন তখনও গাড়ির সামনে-পেছনে-পাশে অবস্থানরত নেতাকর্মীদের বিশৃঙ্খলতায় সুশৃঙ্খলভাবে প্রবেশ করতে পারেননি তিনি।
দলের অনেক নেতাকর্মীর ধারণা চেয়ারপারসনকে কষ্ট করে হলেও চেহারা দেখানো সম্ভব হলে তার সুনজরে থাকা যায়। তাই সব বাধা সৃষ্টি করে হলেও অসম প্রতিযোগিতায় মেতে ওঠেন দলের নেতাকর্মীরা।
দেখা গেছে, বিভিন্ন অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের শীর্ষ নেতাদের চেহারা দেখানোর অসম প্রতিযোগিতায় অংশ নেন তাদের অনুসারীরাও। ফলে সমাধিস্থলে কোনো অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হলে আধিপত্য বিস্তারের কারণে ভয়াবহ বিশৃঙ্খল পরিবেশের সৃষ্টি হয়।
দেখা গেছে, এসব কর্মসূচিতে দলের শীর্ষ নেতারাও স্বস্তিতে দাঁড়িয়ে প্রিয় নেতার সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করতে পারেন না। তবে টানা ১০ বছর ক্ষমতার বাইরে থাকা দলটির নেতাকর্মীদের এমন আচরণকে অনেকে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতেও দেখে থাকেন।
বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে ২৫ বছর ধরে সম্পৃক্ত এক নেতা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, সমাধিস্থলে বিএনপি চেয়ারপারসনকে ঘিরে নেতাকর্মীদের বিশৃঙ্খলতা বেশিরভাগ নেতা খারাপ চোখেই দেখেন।
তিনি বলেন, এর কারণ বের করতে হবে। প্রোগ্রামের আগে দিকনির্দেশনা থাকলে এমন ঘটনা ঘটে না। বর্তমান পরিস্থতিতে সিনিয়র জুনিয়রের মধ্যে সম্মান-স্নেহ নাই। এই সঙ্কট থেকে উত্তরণে পরিকল্পনা করে এসব কর্মসূচি পালন করা প্রয়োজন।
ব
সোমবার বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে শেরে বাংলা নগরে জিয়ার সমাধিতে যান দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। এসময় দলের নেতাকর্মীদের বিশৃঙ্খল আচরণে স্বামীর সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে বের হতে পারেননি খালেদা জিয়া।
সরেজমিনে দেখা গেছে, শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে যখন বিএনপি চেয়ারপারসন বের হওয়ার চেষ্টা করছিলেন তখন দলীয় নেতাকর্মীরা পথ আটকে রাখায় প্রায় দুই মিনিট দাঁড়িয়ে থাকেন তিনি। পরে শীর্ষ নেতাদের হস্তক্ষেপে খালেদা জিয়া বেরিয়ে যেতে সক্ষম হন।
এদিকে শ্রদ্ধা নিবেদন কর্মসূচিতে বিএনপি চেয়ারপারসন যখন সমাধিস্থলে প্রবেশের চেষ্টা করেন তখনও গাড়ির সামনে-পেছনে-পাশে অবস্থানরত নেতাকর্মীদের বিশৃঙ্খলতায় সুশৃঙ্খলভাবে প্রবেশ করতে পারেননি তিনি।
দলের অনেক নেতাকর্মীর ধারণা চেয়ারপারসনকে কষ্ট করে হলেও চেহারা দেখানো সম্ভব হলে তার সুনজরে থাকা যায়। তাই সব বাধা সৃষ্টি করে হলেও অসম প্রতিযোগিতায় মেতে ওঠেন দলের নেতাকর্মীরা।
দেখা গেছে, বিভিন্ন অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের শীর্ষ নেতাদের চেহারা দেখানোর অসম প্রতিযোগিতায় অংশ নেন তাদের অনুসারীরাও। ফলে সমাধিস্থলে কোনো অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হলে আধিপত্য বিস্তারের কারণে ভয়াবহ বিশৃঙ্খল পরিবেশের সৃষ্টি হয়।
দেখা গেছে, এসব কর্মসূচিতে দলের শীর্ষ নেতারাও স্বস্তিতে দাঁড়িয়ে প্রিয় নেতার সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করতে পারেন না। তবে টানা ১০ বছর ক্ষমতার বাইরে থাকা দলটির নেতাকর্মীদের এমন আচরণকে অনেকে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতেও দেখে থাকেন।
বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে ২৫ বছর ধরে সম্পৃক্ত এক নেতা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, সমাধিস্থলে বিএনপি চেয়ারপারসনকে ঘিরে নেতাকর্মীদের বিশৃঙ্খলতা বেশিরভাগ নেতা খারাপ চোখেই দেখেন।
তিনি বলেন, এর কারণ বের করতে হবে। প্রোগ্রামের আগে দিকনির্দেশনা থাকলে এমন ঘটনা ঘটে না। বর্তমান পরিস্থতিতে সিনিয়র জুনিয়রের মধ্যে সম্মান-স্নেহ নাই। এই সঙ্কট থেকে উত্তরণে পরিকল্পনা করে এসব কর্মসূচি পালন করা প্রয়োজন।
ব
Category
🗞
News